Realme C53 এর দাম কত

Realme C53 হলো রিয়েলমির একটি জনপ্রিয় স্মার্টফোন, যা ২০২৩ সালের মে মাসে বাজারে আসে। সাশ্রয়ী মূল্যের এই ফোনটিতে রয়েছে বড় ৬.৭৪ ইঞ্চি ডিসপ্লে, শক্তিশালী ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি সঙ্গে ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা। ভিন্ন ভিন্ন ভ্যারিয়েন্টে ৪ জিবি বা ৬ জিবি র‍্যাম এবং সর্বোচ্চ ১২৮ জিবি স্টোরেজ পাওয়া যায়। যারা বাজেটের মধ্যে ভালো পারফরম্যান্স, সুন্দর ডিসপ্লে এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি চান, তাদের জন্য Realme C53 একটি চমৎকার পছন্দ হতে পারে।

 Realme C53 এর দাম কত

Read also:Symphony Z60 Plus এর দাম কত

Realme C53 এর দাম কত বাংলাদেশ মার্কেটে

Realme C53 এই মোবাইলটি আশা করা যাচ্ছে, বাংলাদেশ মার্কেটে অফিসিয়াল ভাবে এর দাম ধরা হয়েছে ১৪,৯৯০ টাকা মাত্র এবং আন অফিসিয়াল ভাবে এর দাম ধরা হয়েছে ১৩,২০০ টাকা মাত্র।

Realme C53 ওভারভিউ

Realme সবসময় বাজেট সেগমেন্টে ভালো ফিচারের স্মার্টফোন নিয়ে আসে, আর সেই ধারাবাহিকতার একটি চমৎকার উদাহরণ হলো Realme C53। ২০২৩ সালের মে মাসে বাজারে আসা এই স্মার্টফোনটি বিশেষ করে তাদের জন্য তৈরি, যারা সীমিত বাজেটে একটি বড় ডিসপ্লে, ভালো ক্যামেরা, দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি আর স্মুথ পারফরম্যান্স চান।

ডিজাইন ও ডিসপ্লে

ফোনটি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে দুটি আকর্ষণীয় রঙে—Champion Gold এবং Mighty Black। এটি দেখতে স্লিম এবং হালকা, ওজন মাত্র ১৮২ গ্রাম আর পুরুত্ব ৭.৫ মিমি, ফলে হাতে ধরা আর ব্যবহার করা খুব আরামদায়ক লাগে। সামনে আছে একটি বড় ৬.৭৪ ইঞ্চি IPS LCD ডিসপ্লে, যেখানে ফুল এইচডি+ (১০৮০x২৪০০ পিক্সেল) রেজোলিউশন ব্যবহৃত হয়েছে। এছাড়া এতে আছে ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট এবং সর্বোচ্চ ৫৬০ নিটস ব্রাইটনেস, যার কারণে রোদেও স্ক্রিন দেখা যায় পরিষ্কারভাবে। স্ক্রিনে গরিলা গ্লাস প্রটেকশন থাকায় স্বাভাবিক ব্যবহারেও এটি বেশ টেকসই।

পারফরম্যান্স ও সফটওয়্যার

পারফরম্যান্সের দিক থেকে Realme C53 এসেছে Unisoc Tiger T612 চিপসেট দিয়ে, যা দৈনন্দিন কাজ যেমন—সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার, ভিডিও দেখা বা হালকা গেম খেলার জন্য যথেষ্ট ভালো। ফোনটিতে আছে অক্টা-কোর প্রসেসর এবং Mali-G57 GPU যা হালকা গ্রাফিক্সের কাজও সহজ করে তোলে। সফটওয়্যার হিসেবে এটি চলছে সর্বশেষ Android 13 এর উপর ভিত্তি করে তৈরি Realme UI T ইন্টারফেসে। ফলে ব্যবহারকারীরা পাবেন স্মুথ অভিজ্ঞতা আর বিভিন্ন আধুনিক ফিচার।

ক্যামেরা

ক্যামেরার দিক থেকে ফোনটি যথেষ্ট আকর্ষণীয়। পিছনে রয়েছে ডুয়াল ক্যামেরা সেটআপ—প্রধান সেন্সর ৫০ মেগাপিক্সেল এবং সঙ্গে আছে একটি ডেপথ সেন্সর। এর সাহায্যে ভালো মানের ছবি তোলা যায়, বিশেষ করে ডে-লাইটে ছবির ডিটেইলস এবং রঙের মান বেশ ভালো। ভিডিও রেকর্ডিং করা যায় সর্বোচ্চ ফুল এইচডি (১০৮০পি) রেজোলিউশনে। সেলফির জন্য সামনে আছে ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা, যা ভিডিও কল এবং সেলফির জন্য যথেষ্ট ভালো মানের ছবি দেয়।

ব্যাটারি ও চার্জিং

Realme C53 এর অন্যতম বড় শক্তি হলো এর ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি। বড় ব্যাটারির কারণে ফোনটি সহজেই একদিনের বেশি ব্যবহার করা যায়, এমনকি বেশি ব্যবহার করলেও চার্জ দ্রুত শেষ হয় না। এছাড়া এতে আছে ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি, যা মাত্র ৩১ মিনিটে ফোনের ৫০% চার্জ করে দিতে সক্ষম। ফলে ব্যস্ত জীবনে চার্জের দুশ্চিন্তা অনেকটা কমে যায়।

স্টোরেজ ও কানেক্টিভিটি

স্টোরেজের ক্ষেত্রে ফোনটিতে রয়েছে ৪ জিবি র‍্যাম ও ১২৮ জিবি স্টোরেজ, যা দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য যথেষ্ট। চাইলে মাইক্রোএসডি কার্ড ব্যবহার করে স্টোরেজ ১ টেরাবাইট পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। কানেক্টিভিটির জন্য আছে ডুয়াল সিম সাপোর্ট, ৪জি নেটওয়ার্ক, Wi-Fi 5, Bluetooth 5.0 এবং USB Type-C। এছাড়াও ফোনটিতে ৩.৫ মিমি অডিও জ্যাক রয়েছে, যা অনেক ব্যবহারকারীর কাছে সুবিধাজনক।

সিকিউরিটি ও সেন্সর

ফোনটিতে রয়েছে সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর এবং ফেস আনলক ফিচার, ফলে ফোন আনলক করা খুব দ্রুত ও নিরাপদ। এছাড়াও এতে প্রয়োজনীয় সেন্সর যেমন লাইট সেন্সর, অ্যাক্সিলারোমিটার, কম্পাস এবং জাইরোস্কোপ রয়েছে।

দাম ও সহজলভ্যতা

বাংলাদেশে Realme C53 এর অফিশিয়াল দাম ১৪,৯৯০ টাকা (৪/১২৮ জিবি ভ্যারিয়েন্ট)। এছাড়া এটি পাওয়া যাবে বিভিন্ন অফিশিয়াল শোরুম, অনুমোদিত দোকান ও অনলাইন মার্কেটপ্লেসে।

 Realme C53 স্পেসিফিকেশন 

ক্যাটাগরি স্পেসিফিকেশন
ব্র্যান্ড Realme
মডেল Realme C53
ডিভাইস টাইপ স্মার্টফোন
রিলিজ তারিখ ৩১ মে, ২০২৩
স্ট্যাটাস বাজারে উপলভ্য
অপারেটিং সিস্টেম Android 13
ইউজার ইন্টারফেস Realme UI T
চিপসেট Unisoc Tiger T612
CPU অক্টা-কোর (2×1.8 GHz Cortex-A75 & 6×1.8 GHz Cortex-A55)
GPU Mali-G57
আর্কিটেকচার 64-bit, 12nm
ডিসপ্লে টাইপ IPS LCD
ডিসপ্লে সাইজ ৬.৭৪ ইঞ্চি
রেজোলিউশন 1080 × 2400 পিক্সেল (ফুল এইচডি+)
অ্যাসপেক্ট রেশিও 20:9
পিক্সেল ডেনসিটি ~390 ppi
ব্রাইটনেস 560 nits
রিফ্রেশ রেট 90Hz
প্রটেকশন গরিলা গ্লাস
ডিজাইন ওয়াটারড্রপ নচ, বেজেল-লেস
পিছনের ক্যামেরা 50MP (f/1.8, ওয়াইড) + 0.3MP (ডেপথ সেন্সর)
পিছনের ক্যামেরা ফিচারস PDAF, LED ফ্ল্যাশ, HDR, ডিজিটাল জুম, ফেস ডিটেকশন
পিছনের ভিডিও 1080p @ 30fps
সামনের ক্যামেরা 8MP (f/2.0, ওয়াইড)
সেলফি ভিডিও 1080p @ 30fps
উচ্চতা 167.3 মিমি
প্রস্থ 76.7 মিমি
পুরুত্ব 7.5 মিমি
ওজন 182 গ্রাম
বডি ম্যাটেরিয়াল গ্লাস ফ্রন্ট, প্লাস্টিক ফ্রেম ও ব্যাক
কালার Champion Gold, Mighty Black
ব্যাটারি টাইপ Li-Poly (লিথিয়াম পলিমার)
ব্যাটারি ক্ষমতা 5000mAh
চার্জিং 33W ফাস্ট চার্জিং (৫০% মাত্র ৩১ মিনিটে)
চার্জিং পোর্ট USB Type-C 2.0
র‍্যাম 4GB (LPDDR4X)
ইন্টারনাল স্টোরেজ 128GB (UFS 2.2)
মেমোরি এক্সপ্যান্ড সর্বোচ্চ 1TB (MicroSD কার্ড)
USB OTG সাপোর্টেড
সিম সাপোর্ট ডুয়াল সিম (ন্যানো+ন্যানো)
নেটওয়ার্ক 2G, 3G, 4G
VoLTE হ্যাঁ
Wi-Fi Wi-Fi 5 (802.11 a/b/g/n/ac)
Bluetooth ভার্সন 5.0
GPS A-GPS, Glonass
অডিও জ্যাক 3.5 মিমি
USB ফিচারস চার্জিং, ডেটা ট্রান্সফার
সিকিউরিটি সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ফেস আনলক
সেন্সর অ্যাক্সিলারোমিটার, কম্পাস, জাইরোস্কোপ, লাইট সেন্সর
অফিশিয়াল দাম (বাংলাদেশ) ৳ 14,990 (4GB+128GB)
আনঅফিশিয়াল দাম ৳ 13,000 (6GB+64GB), ৳ 15,000 (6GB+128GB)

ভালো দিক 

  • বড় ৬.৭৪ ইঞ্চি ফুল এইচডি+ ডিসপ্লে এবং ৯০Hz রিফ্রেশ রেট → ভিডিও দেখা ও গেম খেলার জন্য স্মুথ অভিজ্ঞতা।
  • ৫০ মেগাপিক্সেল প্রধান ক্যামেরা → বাজেট ফোন হিসেবে ভালো ছবি তোলা যায়।
  • ৮ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা → ভিডিও কল ও সেলফির জন্য যথেষ্ট মানসম্মত।
  • ৫০০০mAh বড় ব্যাটারি → দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা যায়, সহজে একদিনের বেশি ব্যাকআপ দেয়।
  • ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং → অল্প সময়ে দ্রুত চার্জ হয় (৫০% মাত্র ৩১ মিনিটে)।
  • স্লিম ও হালকা ডিজাইন (৭.৫ মিমি পুরুত্ব, ১৮২ গ্রাম ওজন) → হাতে ধরা আরামদায়ক।
  • সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ও ফেস আনলক → দ্রুত ও নিরাপদ।
  • স্টোরেজ বাড়ানোর সুবিধা → সর্বোচ্চ ১ টেরাবাইট পর্যন্ত মেমোরি কার্ড ব্যবহার করা যায়।
  • অফিশিয়াল দামের তুলনায় ভ্যালু ফর মানি → বাজেটের মধ্যে ভালো ফিচার।

 দুর্বল দিক 

  • Unisoc Tiger T612 প্রসেসর → হালকা কাজের জন্য ঠিক আছে, কিন্তু হেভি গেমিং বা হাই পারফরম্যান্স কাজের জন্য দুর্বল।
  • প্লাস্টিক ব্যাক ও ফ্রেম → টেকসই হলেও প্রিমিয়াম ফিল কম।
  • নাইট ফটোগ্রাফি গড়পড়তা → কম আলোতে ছবি তেমন ভালো আসে না।
  • আল্ট্রা-ওয়াইড বা ম্যাক্রো ক্যামেরা নেই → শুধু মূল ক্যামেরা ও ডেপথ সেন্সরে সীমাবদ্ধ।
  • স্টেরিও স্পিকার নেই → শুধু সিঙ্গেল লাউডস্পিকার, ফলে সাউন্ড কোয়ালিটি সাধারণ মানের।
  • 5G সাপোর্ট নেই → ভবিষ্যতের জন্য সীমাবদ্ধতা হতে পারে।

ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা 

১. দৈনন্দিন ব্যবহার

Realme C53 এর ৪ গিগাবাইট র‍্যাম ও Unisoc Tiger T612 চিপসেট ডেইলি কাজ, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া, ব্রাউজিং, চ্যাটিং, ভিডিও দেখা ইত্যাদি কাজগুলো স্মুথভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম। কিন্তু হেভি গেমিং বা মাল্টিটাস্কিংয়ে যখন র‍্যাম বা প্রসেসিং পাওয়ার বেশি প্রয়োজন হয়, তখন কিছুটা লেগ বা আটকে যাওয়ার অনুভূতি হতে পারে।

২. ডিসপ্লে ও ভিজ্যুয়াল পরিভাষা

৬.৭৪ ইঞ্চি ফ্ল্যাট IPS LCD ও ৯০Hz রিফ্রেশ রেট ব্যবহারকারীদের জন্য মনোরম দৃশ্য সরবরাহ করে—স্ক্রলিং এবং ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা Android স্মার্টফোনে বেশ তরতাজা। রোদে ৫৬০ নিটস ব্রাইটনেস থাকায় আউটডোর ভিউও স্বচ্ছ। তবে OLED স্ক্রিনের তুলনায় কালার কনট্রাস্ট কিছুটা কম।

৩. ক্যামেরা অভিজ্ঞতা

দিনভর নতুন কিছু না, আলোসহ জ্বালানো গাড়ির হেডল্যাম্প বা বাইরে দিনের আলোতে ৫০MP ক্যামেরা ছবি তুলতে ভালো পারফরম্যান্স দেয়, ডিটেইল ও রঙ বেশ স্বাভাবিক। তবে রাতের দৃশ্য বা কম আলোতে ছবি তুলতে গেলে ছবি হয়তো হালকা ধোঁয়া বা আওয়াজ যুক্ত হয়ে যাবে—অতটা স্পষ্ট আইডিয়া পাওয়া যায় না।

সেলফি ক্যামেরা ভিডিও কল ও হালকা সেলফির জন্য যথেষ্ট কাজের। যদিও প্রিমিয়াম ফিল নেই—তবে বাজেট ফোন হিসেবে ফিট।

৪. ব্যাটারি ও চার্জিং

৫০০০mAh ব্যাটারি দিয়ে পূর্ণ দিনের ব্যবহারে (স্ক্রিন টাইম, ওয়াচিং, মেসেজিং) আপনি হয়তো এক বা এক-দুই দিন পৌঁছাতে পারেন। দ্রুত চার্জিং সুবিধা—৫০% চার্জ মাত্র ৩১ মিনিটে—ব্যবহারকারীদের ব্যস্ত থাকলে বড় ধরণের সুবিধা।

৫. ডিজাইন ও সিকিউরিটি

ফোনটি পাতলা এবং হালকা হওয়ায় এক-হাতে ধরা এবং চালানো অনেক সহজ। সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার দ্রুত কাজ করে, আনলক করতেও সুবিধাজনক। ফেস আনলকও মূলত ভালো কাজ করে, যদিও আলো কম হলে হয়তো ধীর গতিতে কাজ করবে।

৬. সংযুক্তি ও সার্বিক ব্যবহার

সিঙ্গেল সিমের মাধ্যমে 4G ও VoLTE সাপোর্ট থাকাতে কল রিসিভ এবং ইন্টারনেট ব্যবহার ঠিকঠাক। Wi-Fi 5 এবং Bluetooth 5.0 প্রযুক্তির মাধ্যমে কানেক্টিভিটি সলিড। এছাড়া ৩.৫mm হেডফোন জ্যাক আসলে অনেকের কাছে সুবিধার—কোন অতিরিক্ত অ্যাডাপ্টার ছাড়াই হেডফোন বাイヤフォン ব্যবহার করতে পারবেন।

উপসংহার

সব মিলিয়ে Realme C53 হলো একটি বাজেট-ফ্রেন্ডলি স্মার্টফোন, যেখানে ব্যবহারকারীরা পাচ্ছেন বড় ফুল এইচডি+ ডিসপ্লে, ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেট, ভালো মানের ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং দীর্ঘস্থায়ী ৫০০০mAh ব্যাটারি সঙ্গে ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা। ফোনটির ডিজাইন স্লিম ও স্টাইলিশ হওয়ায় হাতে ধরতে আরামদায়ক, আর দৈনন্দিন কাজ যেমন সোশ্যাল মিডিয়া, ভিডিও দেখা বা সাধারণ গেম খেলার জন্য এটি বেশ উপযুক্ত।

তবে এর প্রসেসর হেভি গেমিং বা হাই-এন্ড মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্য সীমাবদ্ধ, আর নাইট ফটোগ্রাফি ও সাউন্ড কোয়ালিটিতে কিছু ঘাটতি থাকতে পারে। তবুও এর দাম ও ফিচারের সমন্বয় বিবেচনা করলে বলা যায়—যারা সাশ্রয়ী মূল্যে সুন্দর ডিজাইন, ভালো ক্যামেরা এবং ব্যাটারিতে দীর্ঘ ব্যাকআপ চান, তাদের জন্য Realme C53 একটি চমৎকার পছন্দ হতে পারে।

Read also: Realme 15T বাংলাদেশে দাম কত ২০২৫, স্পেসিফিকেশন এবং পর্যালোচনা

Leave a Comment