১৫০ সিসি সুজুকি জিক্সারের দাম কত | Suzuki Gixxer 150 price in BD

Suzuki Gixxer 150 একটি খুব পরিচিত স্পোর্টস বাইক। বাংলাদেশে এটা খুব জনপ্রিয়। এই বাইকটির দাম ১৯৯,৯৫০ টাকা।

বাইকটিতে ১৫০ সিসির ইঞ্জিন আছে। এই ইঞ্জিনটি ১৪.৬০ বিএইচপি শক্তি এবং ১৪.০০ এনএম টর্ক তৈরি করতে পারে।

শহরে এই বাইকটি প্রতি লিটারে প্রায় ৪০ কিলোমিটার যেতে পারে, আর হাইওয়েতে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার যেতে পারে।

সুজুকি জিক্সার বাইকে একটি ডিস্ক ব্রেক এবং টিউবলেস টায়ার আছে। এর ফলে বাইকটি চালানো অনেক নিরাপদ।

বাইকটির সিটের উচ্চতা ৭৮০ মিমি এবং ওজন ১৩৫ কেজি। এটি ঘন্টায় প্রায় ১২৫ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারে।

বাইকটি কেনার আগে, এটার সুবিধা, অসুবিধা, দাম এবং অন্যান্য তথ্য ভালোভাবে জেনে নেওয়া ভালো।

আরো পড়ুন – ইয়ামাহা এফ জেড ভার্সন 4 দাম কত

Suzuki Gixxer 150 সিসি বাইকের দাম

Suzuki Gixxer 150 সিসি বাইকের দাম

মডেলদাম (৳)
Gixxer 150 সিঙ্গেল ডিস্ক / মোনোটোন199,950
ডাবল ডিস্ক / ডুয়াল টোন~200,000
FI (Fuel Injection) ডিস্ক249,950
FI + ABS279,950

Suzuki Gixxer 150 সিসি বাইকের মাইলেজ

Suzuki Gixxer 150 সিসি বাইকটি প্রতি লিটার তেলে প্রায় ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলে। শহরের মধ্যে এবং হালকা রাস্তায় এটি বেশ ভালো সাশ্রয় করে।

এই বাইকে কার্বুরেটর ফুয়েল সাপ্লাই সিস্টেম এবং বাতাস দিয়ে ঠান্ডা করার ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে, যা তেল খরচ কমাতে সাহায্য করে। যদি আপনি নিয়মিত বাইকের যত্ন নেন এবং ভালোভাবে চালান, তাহলে এটি আরও বেশি পথ যেতে পারবে।

বাইকটি ঘন্টায় প্রায় ১২৫ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারলেও, প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য এটি তেলের সাশ্রয়ী একটা ভালো পছন্দ। তাই, সুজুকি জিক্সার ১৫০ সাধারণত শহর এবং গ্রামের রাস্তায় ব্যবহারের জন্য খুব ভালো এবং এটি আপনার পকেটকেও বাঁচায়।

Suzuki Gixxer 150 সিসি বাইকের স্পেসিফিকেশন

বিভাগবিস্তারিত তথ্য
বাইকের নামসুজুকি জিক্সার
ব্র্যান্ডসুজুকি (Suzuki)
মডেল বছর২০১৪
ইঞ্জিন ক্ষমতা (CC)১৫০
দাম (প্রতিদিনের)১,৯৯,৯৫০ টাকা
বাইক টাইপস্ট্যান্ডার্ড
ডিস্ট্রিবিউটরর‍্যানকন মোটরবাইকস লিমিটেড
ব্র্যান্ডের উৎসজাপান
তৈরি হয়েছেভারত
সংযোজন হয়েছেবাংলাদেশ
ইঞ্জিন টাইপএয়ার-কুল্ড, ৪-স্ট্রোক, ১ সিলিন্ডার
ডিসপ্লেসমেন্ট১৫৪.৯ সিসি
সর্বোচ্চ শক্তি১৪.৬ বিএইচপি @ ৮০০০ RPM
সর্বোচ্চ টর্ক১৪ এনএম @ ৬০০০ RPM
বোর x স্ট্রোক৫৬.০ মিমি × ৬২.৯ মিমি
কম্প্রেশন রেশিও৯.৮:১
ভাল্ব সংখ্যা২ টি
ফুয়েল সাপ্লাইকার্বুরেটর
সিলিন্ডার সংখ্যা১ টি
ইঞ্জিন কুলিংএয়ার কুল্ড
স্টার্টিং পদ্ধতিকিক ও ইলেকট্রিক
গিয়ার বক্স৫-গিয়ার, ম্যানুয়াল
ক্লাচ টাইপওয়েট-মাল্টিপ্লেট
মাইলেজ (আনুমানিক)৪০ কিমি/লিটার
টপ স্পিড১২৫ কিমি/ঘণ্টা (আনুমানিক)
চেসিস টাইপউল্লেখ নেই
সামনের সাসপেনশনটেলিস্কোপিক
পেছনের সাসপেনশনসুইং আর্ম, মনো সাসপেনশন
সামনের ব্রেকসিঙ্গেল ডিস্ক
পেছনের ব্রেকড্রাম ব্রেক
ABSনেই
ব্রেকিং সিস্টেমসিঙ্গেল ডিস্ক
সামনের টায়ার১০০/৮০-১৭ (টিউবলেস, অ্যাপোলো)
পেছনের টায়ার১৪০/৬০-১৭ (টিউবলেস)
চাকা টাইপঅ্যালয়
দৈর্ঘ্য২০৫০ মিমি
প্রস্থ৭৮৫ মিমি
উচ্চতা১০৩০ মিমি
গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স১৬০ মিমি
ওজন১৩৫ কেজি
ফুয়েল ট্যাংক ক্যাপাসিটি১২ লিটার
হুইলবেস১৩৩০ মিমি
সিটের উচ্চতা৭৮০ মিমি
ব্যাটারি টাইপMF
ব্যাটারি ভোল্টেজ১২V ৩Ah
হেডলাইট১২V ৩৫/৩৫W হ্যালোজেন (FNM LED Light বিকল্প)
টেইল লাইটএলইডি
ইন্ডিকেটরহ্যালোজেন
স্পিডোমিটারডিজিটাল
ওডোমিটারডিজিটাল
RPM মিটারডিজিটাল
হ্যান্ডেল টাইপপাইপ হ্যান্ডেল বার
সিট টাইপএকক সিট
প্যাসেঞ্জার গ্র্যাব রেলআছে
ইঞ্জিন কিল সুইচআছে
অতিরিক্ত ফিচারউল্লেখ নেই

উপরের উল্লেখিত তথ্যসমূহ ১০০% সঠিক নাও হতে পারে। আমরা তথ্য প্রস্তুতকারকের ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য বিশ্বস্ত সূত্র থেকে সংগ্রহ করেছি। আপনি যদি কোনো ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য লক্ষ্য করেন, দয়া করে আমাদের জানান।

Suzuki Gixxer 150 ওভারভিউ

Suzuki Gixxer 150 হলো Suzuki ব্র্যান্ডের একটি জনপ্রিয় ১৫০ সিসি স্ট্যান্ডার্ড মোটরসাইকেল, যা ২০১৪ সালে বাজারে এসেছে। জাপানী মূলের এই বাইকটি ভারতে উৎপাদিত হলেও বাংলাদেশে র‍্যানকন মোটরবাইকস লিমিটেডের মাধ্যমে এসেম্বল করা হয়। মোটরসাইকেলটি মূলত শহুরে যাত্রীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যারা ভালো পারফরমেন্সের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সাশ্রয়ও চান।

ইঞ্জিন ও পারফরম্যান্স
Gixxer-এ ১৫৪.৯ সিসির একটি এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, একসিলিন্ডার ইঞ্জিন搭载। এর ইঞ্জিন সর্বোচ্চ ১৪.৬ ভিএইচপি পাওয়ার @ ৮০০০ আরপিএম এবং ১৪ এনএম টর্ক @ ৬০০০ আরপিএম উৎপাদন করে। ৫ গিয়ারের ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন এবং কিক ও ইলেকট্রিক স্টার্টিং সুবিধা সহ এটি চালানো সহজ। কার্বিউরেটর ভিত্তিক ফুয়েল সাপ্লাই সিস্টেম থাকা সত্ত্বেও, এই বাইকটি মোটামুটি ৪০ কিমি প্রতি লিটার মাইলেজ প্রদান করে, যা দৈনন্দিন ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ উপযোগী। গড়ে ১২৫ কিমি/ঘন্টা পর্যন্ত গতি পাওয়া যায়।

সাসপেনশন ও ব্রেকিং সিস্টেম
সামনের দিকে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন এবং পেছনে সুইং আর্ম মোনো সাসপেনশন থাকার কারণে রাইডিং আরামদায়ক ও স্ট্যাবল থাকে। ব্রেক সিস্টেম হিসেবে সামনে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনে ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে। যদিও ABS সুবিধা নেই, তবে ডিস্ক ব্রেক থাকার কারণে ব্রেকিং সুরক্ষা বেশ ভালো।

ডিজাইন ও আরাম
Suzuki Gixxer-এর ডিজাইন স্পোর্টি এবং আধুনিক, যা তরুণদের মধ্যে বিশেষভাবে জনপ্রিয়। ২০৫০ মিমি দৈর্ঘ্য, ৭৮৫ মিমি প্রস্থ এবং ৭৮০ মিমি সিট হাইট এই বাইকটিকে শহরের রাস্তায় সহজে ম্যানুভার করার সুযোগ দেয়। ১২ লিটার ফুয়েল ট্যাঙ্ক থাকার ফলে লম্বা দূরত্ব চালাতেও সুবিধাজনক। ১৩৩০ মিমি হুইলবেস ও ১৩৫ কেজি ওজন বাইকটির স্থিতিশীলতা বজায় রাখে।

অন্যান্য বৈশিষ্ট্য
এই বাইকের ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেমে ১২ ভোল্ট ৩ অ্যাম্পিয়ার আওয়ার ব্যাটারি, ৩৫/৩৫ ওয়াট হ্যালোজেন হেডলাইট, LED টেইল লাইট এবং হ্যালোজেন ইন্ডিকেটর রয়েছে। ডিজিটাল স্পিডোমিটার, ওডোমিটার এবং আরপিএম মিটার সহ এটি আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত। হ্যান্ডেল টাইপ পাইপ হ্যান্ডলবার এবং একক সিটের ব্যবস্থা রাইডারকে আরামদায়ক করে তোলে। এছাড়া প্যাসেঞ্জারের জন্য গ্র্যাব রেল ও ইঞ্জিন কিল সুইচও দেওয়া হয়েছে।

Suzuki Gixxer 150 সিসি বাইকের সুবিধা-অসুবিধা

Suzuki Gixxer এর সুবিধা

  • বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড: জাপানের সুজুকি ব্র্যান্ডের বাইক হওয়ায় গুণগত মান ও দীর্ঘস্থায়ী পারফরম্যান্সের নিশ্চয়তা।
  • শক্তিশালী ইঞ্জিন: ১৫৪.৯ সিসি, ১৪.৬ বিএইচপি শক্তি ও ১৪ নিউটন মিটার টর্কে ভালো পাওয়ার আউটপুট।
  • আনুমানিক মাইলেজ: ৪০ কিমি প্রতি লিটার, যা দামী ফুয়েল খরচ কমাতে সাহায্য করে।
  • দ্বৈত স্টার্টিং সিস্টেম: কিক ও ইলেকট্রিক স্টার্ট দুটো পদ্ধতি থাকায় যেকোনো পরিস্থিতিতে সহজ স্টার্টিং।
  • ডিজিটাল ড্যাশবোর্ড: স্পিডোমিটার, ওডোমিটার এবং আরপিএম মিটার ডিজিটাল, যা স্পষ্ট ও ব্যবহারবান্ধব।
  • টিউবলেস টায়ার: টায়ার ফ্ল্যাট হওয়ার ঝুঁকি কমায়, নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে।
  • অ্যালয় হুইল: হালকা ও টেকসই, যাতায়াতের সময় ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
  • সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক সামনের অংশে: ভালো ব্রেকিং পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে।
  • আকর্ষণীয় ডিজাইন ও মানানসই মাপ: ২০৫০ মিমি দৈর্ঘ্য, ১৩৩০ মিমি হুইলবেস এবং ৭৮০ মিমি সিট উচ্চতা অধিকাংশ রাইডারের জন্য আরামদায়ক।
  • সহজ রক্ষণাবেক্ষণ: কার্বুরেটর ইঞ্জিনের জন্য রক্ষণাবেক্ষণ তুলনামূলক সস্তা ও সহজ।

Suzuki Gixxer এর অসুবিধা

  • ABS নেই: আধুনিক নিরাপত্তার জন্য ABS না থাকায় হঠাৎ ব্রেকিং এ নিয়ন্ত্রণ হারানোর সম্ভাবনা বেশি।
  • পেছনে ড্রাম ব্রেক: সামনের ডিস্ক ব্রেকের তুলনায় কম কার্যকর, ব্রেকিং সিস্টেমের ভারসাম্যে কিছুটা কমতি।
  • চেসিস ও ড্রাইভ টাইপ উল্লেখ নেই: বাইকের স্থায়িত্ব ও নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে পূর্ণ তথ্য না থাকায় ব্যবহারকারীর জন্য অস্পষ্টতা থাকতে পারে।
  • সর্বোচ্চ গতি অপেক্ষাকৃত কম: আধুনিক ১৫০ সিসি বাইকের তুলনায় ১২৫ কিমি/ঘন্টা গতি কিছুটা কম মনে হতে পারে।
  • কার্বুরেটর ফুয়েল সাপ্লাই: ফুয়েল ইনজেকশনের তুলনায় কম কার্যকর ও দূষণ বেশি।
  • সিট একক এবং ছোট: দীর্ঘ পথ চলার জন্য পেছনের যাত্রীর আরাম সীমিত।
  • হ্যান্ডেল বার পিপ (পাইপ) টাইপ: লং রাইডে হাতের আরাম কম হতে পারে।
  • নিম্ন ওজন: ১৩৫ কেজি ওজন বাইকটিকে হালকা করে, তবে ভারসাম্য ও স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে সমস্যা হতে পারে।

ব্যবহারকারী ১: রাহুলের অভিজ্ঞতা


“আমি গত বছর সুজুকি জিক্সার কিনেছিলাম, আর এখন পর্যন্ত বাইকটা চালিয়ে আমি খুব খুশি। এটা খুব দ্রুত গতিতে চলতে পারে, তাই শহরের রাস্তায় জ্যামের মধ্যে সহজে চালানো যায়। ইঞ্জিনের শব্দ বেশি না, তাই লম্বা রাস্তায় চালালেও খারাপ লাগে না।

বাইকটি প্রতি লিটারে প্রায় ৪০ কিলোমিটার যায়, যা আমার প্রতিদিনের কাজের জন্য খুবই দরকারি। এর হাতল ও বসার জায়গাটা খুব আরামদায়ক, তাই অনেকক্ষণ ধরে চালালেও তেমন ক্লান্তি লাগে না। ব্রেকগুলোও খুব ভালো কাজ করে, বিশেষ করে সামনের চাকার ডিস্ক ব্রেক থাকার কারণে আমি নিরাপদে থাকি।

সব মিলিয়ে, সুজুকি জিক্সার আমার সব আশা পূরণ করেছে। আমি সবাইকে বলবো এই বাইকটা কিনতে পারেন।”

ব্যবহারকারী ২: সুমিতের মতামত


আমি দুই বছর ধরে সুজুকি জিক্সার চালাচ্ছি। বাইকটা দেখতে খুবই সুন্দর এবং স্পোর্টি লাগে। এটা চালানো খুব সহজ, তাই যারা নতুন বাইক চালানো শিখছে তাদের জন্য এটা ভালো।

এর ইঞ্জিন বেশ শক্তিশালী, যা শহর এবং শহরের বাইরের রাস্তায় ভালো চলে। তবে, কার্বুরেটর থাকার কারণে মাঝে মাঝে একটু বেশি দেখাশোনা করতে হয়। যদিও বাইকটি বোতাম টিপে এবং লাথি মেরেও চালু করা যায়, লাথি মেরে চালু করার অপশনটি খুব দরকারের সময় কাজে দেয়। সামনের চাকায় ডিস্ক ব্রেক থাকার কারণে ব্রেক করা বেশ নিরাপদ।

সব মিলিয়ে, সুজুকি জিক্সার ভালো পারফরমেন্স দেয় এবং এর সবকিছু মিলিয়ে এটা একটা ভালো বাইক। আমার প্রতিদিনের রাস্তায় চলার জন্য এটা খুব ভালো একটা সঙ্গী।

উপসংহার:

Suzuki Gixxer 150 একটি খুব শক্তিশালী এবং নির্ভরযোগ্য বাইক। এটি ভালো চলার ক্ষমতার সাথে সাথে তেল খরচও কম করে। এর ইঞ্জিন বাতাস দিয়ে ঠান্ডা হয় এবং কার্বুরেটর সিস্টেম থাকার কারণে প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য এটা খুবই উপযোগী।

শহর বা গ্রাম যেখানেই চালান না কেন, এটা চালাতে আরাম লাগে এবং খুব কাজের একটা বাইক। এটা তেমন একটা খারাপ হয় না এবং চালু করাও সহজ। তাই যারা নতুন বাইক চালাচ্ছেন এবং যারা অনেকদিন ধরে চালাচ্ছেন, উভয়ের জন্যই এটা একটা ভালো পছন্দ।

মোটকথা, সুজুকি জিক্সার ১৫০ কম দামের মধ্যে ভালো মাইলেজ এবং ভালো পারফরমেন্স দেয়। যারা বাইক ভালোবাসেন তাদের জন্য এটা একটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

Leave a Comment